পালি বর্ণমালা সম্পর্কে ধারণা।
![Image](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjHd0-qRCX9A8pNzPyFPgEbAD0nhz3-7t7X6H_GiocWd6lbXU0Sqf6rXNADvQ1QGbjwKv4QWUKEzZHvjpfiTq2DpjBy9bBn-vURskCJRYNsgsF6MkDjAylFZUECWZngOwPa-M4lU3uLEFI/w504-h640/%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A3%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BE-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25A7%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A3%25E0%25A6%25BE.jpg)
পালি বর্ণমালা সম্পর্কে ধারণা। বৌদ্ধধর্মীয় বিষয়। পালি বর্ণমালা- পালি একটি প্রাচীনতম ভাষা। মহাজ্ঞানী ও মহাত্যাগী গৌতম বুদ্ধ তাঁর শিষ্যদের পালি ভাষায় ধর্মদান করেছেন। তাই এই পালি ভাষায় বৌদ্ধধর্মীয় ত্রিপিটক গ্রন্থ রচিত হয়েছে। পালি ভাষায় ত্রিপিটক গ্রন্থ রচিত হওয়ায় এবং গৌতম বুদ্ধের ব্যবহৃত ভাষা হওয়ায় বৌদ্ধধর্মের অনুসারীদের পবিত্র ভাষা। অনেকের মতে প্রাচীন মগধ রাজ্যের রাজধানী পাটলিপুত্রের নাম থেকে পালি ভাষার নামকরণ করা হয়েছে। মগধ রাজ্যের চলিত ভাষা পালি হওয়ায় এই ভাষাকে মাগধীয় ভাষাও বলা হয়। যেহেতু বৌদ্ধদের ত্রিপিটক পালি ভাষায় রচিত সেহেতু প্রত্যেক বৌদ্ধধর্মাবলম্বীকে পালি ভাষার উপর জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। কারণ বৌদ্ধধর্ম ও বুদ্ধের শিক্ষা সম্পর্কে প্রকৃত জ্ঞান অর্জনের জন্য অধ্যয়ন ও আচরণ এবং অনুশীলনের প্রয়োজন। আর একটি ভাষা শিক্ষার মাধ্যমে ঐ ভাষাভাষী প্রাচীন মানুষদের ও জনপদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে প্রকৃত ধারণা লাভ করা সম্ভব হয়। পালি বর্ণমালা পরিচিতিঃ শব্দের ক্ষুদ্রতম অক্ষরকে বর্ণ বলা হয়। বাংলা ভাষার মত পালি ভাষাও স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ দুইভাগে বিভক্ত। পালি ভাষায় ০৮ (আট) টি স্বরবর্ণ ও ২৩ (তেইশ) টি